Start of ওয়ানডে ও টেস্ট নিয়মাবলী Quiz
1. ওয়ানডে ম্যাচে প্রতিটি দলে কতজন খেলোয়াড় থাকে?
- ১২ জন
- ১০ জন
- ১১ জন
- ১৪ জন
2. ওয়ানডে ম্যাচে কোন দল প্রথমে ব্যাট করবে অথবা বল করবে তা কে নির্ধারণ করে?
- প্রত্যেক খেলোয়াড়
- টসে জয়ী দলের অধিনায়ক
- ভারতের ক্রিকেট বোর্ড
- প্রধান কোচ
3. ওয়ানডে ম্যাচে প্রতিটি দলের জন্য কতটি ওভার থাকে?
- 40 ওভার
- 60 ওভার
- 50 ওভার
- 30 ওভার
4. ওয়ানডে ম্যাচে একটি বোলার সর্বাধিক কত ওভার বল করতে পারে?
- 5 ওভার
- 20 ওভার
- 15 ওভার
- 10 ওভার
5. কেন ওয়ানডে ম্যাচে দলের মধ্যে অন্তত পাঁচজন দক্ষ বোলার থাকা আবশ্যক?
- কারণ সব খেলোয়াড়দের জন্য একই ধরনের টাইম লিমিট রয়েছে।
- কারণ ওয়ানডে ম্যাচে শুধু তিনজন বোলার প্রয়োজন।
- কারণ ম্যাচটি একটি দিনের খেলা।
- কারণ প্রতিটি বোলার সর্বাধিক ১০ ওভার বোলিং করতে পারে।
6. যদি ব্যাটিং দল তাদের ওভার শেষ করার আগে সকল খেলোয়াড় আউট না হয়, তাহলে কি হয়?
- ইনিংস শেষ হয়ে যায়।
- তাদের খেলা অব্যাহত থাকে।
- খেলা বাতিল হয়ে যায়।
- খেলোয়াড়দের পেনাল্টি দেওয়া হয়।
7. ওয়ানডে ম্যাচে বিজয়ী কিভাবে নির্ধারিত হয়?
- দ্বিতীয় ইনিংসে ৫০ ওভারের মধ্যে প্রথম ইনিংসে স্কোর বেশি করলে দলটি বিজয়ী হয়।
- প্রথম ইনিংসে আরও বেশি রান করলে দলটি বিজয়ী হয়।
- শেষের দিকে যে দল উইকেট হারায় তারা বিজয়ী হয়।
- বিজয়ী নির্ধারণ করতে রান তুলতে হয়।
8. যদি দুই দলের রানের সংখ্যা সমান হয় যখন দ্বিতীয় দল সকল উইকেট হারায়, তখন কি ঘোষণা করা হয়?
- প্রথম দলের জয়ী ঘোষণা করা হয়
- খেলা ড্র ঘোষণা করা হয়
- কেবল একটি টাই ঘোষণা করা হয়
- খেলা বাতিল ঘোষণা করা হয়
9. স্থায়ী ওয়ানডে স্ট্যাটাস কটি দলের আছে?
- 8 দল
- 12 দল
- 10 দল
- 15 দল
10. স্থায়ী ওয়ানডে স্ট্যাটাস রয়েছে কোন কোন দেশগুলোর?
- পাকিস্তান
- আয়ারল্যান্ড
- নিউজিল্যান্ড
- অস্ট্রেলিয়া
11. ওয়ানডে ম্যাচে ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞার তিনটি স্তর কি কি?
- ফিল্ডিং ১, ফিল্ডিং ২, ফিল্ডিং ৩
- ব্যাটিং ১, ব্যাটিং ২, ব্যাটিং ৩
- পাওয়ারপ্লে ১, পাওয়ারপ্লে ২, পাওয়ারপ্লে ৩
- বোলিং ১, বোলিং ২, বোলিং ৩
12. ওয়ানডে ম্যাচে Powerplay 1 এর সময়কাল কত?
- প্রথম ১০ ওভার
- ছয়টি ওভার
- দশটি ওভার
- পাঁচটি ওভার
13. ওয়ানডে ম্যাচে Powerplay 2 এর সময়কাল কত?
- 25 থেকে 35
- 1 থেকে 10
- 11 থেকে 40
- 40 থেকে 50
14. ওয়ানডে ম্যাচে Powerplay 3 এর সময়কাল কত?
- প্রথম ১৫ ওভার
- শেষ ১০ ওভার
- মধ্যবর্তী ২০ ওভার
- প্রথম ২০ ওভার
15. Powerplay 1 এ 30-ইয়া সার্কেলের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে পারে?
- 2 ফিল্ডার
- 4 ফিল্ডার
- 1 ফিল্ডার
- 3 ফিল্ডার
16. Powerplay 2 এ 30-ইয়া সার্কেলের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে পারে?
- 2 জন
- 4 জন
- 5 জন
- 3 জন
17. Powerplay 3 এ 30-ইয়া সার্কেলের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে পারে?
- 4 জন ফিল্ডার
- 2 জন ফিল্ডার
- 3 জন ফিল্ডার
- 5 জন ফিল্ডার
18. ওয়ানডে ম্যাচে ব্যাটিং দলের মূল লক্ষ্য কি?
- তাদের নির্ধারিত ওভারে যতটুকু সম্ভব রান করা।
- উইকেটের সংখ্যা কমানো।
- প্রতিপক্ষকে আউট করা।
- বোলিং করার জন্য আগামী টস জিততে।
19. ওয়ানডে ম্যাচে বোলিং দলের মূল লক্ষ্য কি?
- ফিজিক্যাল ফিটনেস বাড়ানো
- মাঠের পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
- রান স্কোর করা রোধ করা
- দলীয় পর্যায়ে আপত্তি করা
20. যদি একটি বোলার অনুমোদিত সর্বাধিক ওভার অতিক্রম করে, তাহলে কি হয়?
- বোলারকে খেলার বাইরে রাখা হয়
- বোলারকে সরিয়ে নেয়া হয়
- বোলারকে একাধিক ওভার করার সুযোগ দেয়া হয়
- বোলারের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়
21. ওয়ানডে ম্যাচে কতটি ইনিংস খেলা হয়?
- ৪টি ইনিংস
- ৩টি ইনিংস
- ১টি ইনিংস
- ২টি ইনিংস
22. ওয়ানডে ম্যাচে কয়টি দলের মধ্যে পয়সা নিক্ষেপের গুরুত্ব কি?
- 4 দল
- 3 দল
- 2 দল
- 5 দল
23. প্রথম ব্যাটিং দলের টার্গেট স্কোর কি?
- দ্বিতীয় দলের স্কোর 250 রান
- প্রথম দলের স্কোর 300 রান
- দ্বিতীয় দলের স্কোর 180 রান
- প্রথম দলের স্কোর 400 রান
24. যদি প্রথম ব্যাটিং দল তাদের ওভার সমাপ্ত করার আগে সকল খেলোয়াড় আউট হয়ে যায়, তাহলে কি হয়?
- খেলা বন্ধ হয়ে যায়
- ইনিং শেষ হয়ে যায়
- দ্বিতীয় দলের ইনিং শুরু হয়
- রানের হিসাব করা হয়
25. ওয়ানডে ম্যাচে টায় ঘোষণা করার প্রক্রিয়া কি?
- রানের ভিত্তিতে
- পানির স্তরের অনুযায়ী
- টসের মাধ্যমে নির্ধারণ করা হয়
- প্রথম ইনিংস শেষে
26. ওয়ানডে ম্যাচের সময়কাল কত?
- তিন দিনের খেলা
- দু`দিনের খেলাটি
- এক দিনের খেলা
- পাঁচ দিনের খেলাটি
27. বর্তমানে কতটি দেশের অস্থায়ী ওয়ানডে স্ট্যাটাস রয়েছে?
- পঁচিশটি দেশ
- দুইটি দেশ
- আটটি দেশ
- ছয়টি দেশ
28. বর্তমানে অস্থায়ী ওয়ানডে স্ট্যাটাস রয়েছে কোন কোন দেশগুলোর?
- স্কটল্যান্ড
- জিম্বাবুয়ে
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
29. ওয়ানডে ম্যাচে অন্তত পাঁচজন দক্ষ বোলার থাকা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
- কেননা প্রতিটি বোলার সর্বাধিক ১০ ওভার বল করার সীমাবদ্ধ।
- কারণ বোলারের সংখ্যা কম হলে ম্যাচ দ্রুত শেষ হয়।
- একজন বোলার কখনও ২০ ওভার বল করতে পারবেন।
- যাতে ব্যাটিং দলের আক্রমণ তীব্র হয়।
30. বৃষ্টিতে কমানো ম্যাচে একটি বোলার কতগুলো ওভার বল করতে পারে?
- 10 ওভার
- 5 ওভার
- 20 ওভার
- 15 ওভার
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হল!
আপনার ‘ওয়ানডে ও টেস্ট নিয়মাবলী’-এর কুইজটি সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন! এই কুইজটি আপনাকে ক্রিকেটের দুই প্রধান ফরম্যাটের নিয়মাবলী সম্পর্কে আরো জানার সুযোগ দিল। ওয়ানডে এবং টেস্ট ক্রিকেটের বিশেষত্ব এবং মূল বিভেদগুলি বোঝা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, এই কুইজের মাধ্যমে আপনি কিছু নতুন তথ্য শিখতে পেরেছেন।
প্রতিটি প্রশ্নের মাধ্যমে আপনি ক্রিকেটের স্ট্র্যাটেজি, খেলার সময়সীমা, এবং বিভিন্ন নিয়মাবলী নিয়ে চিন্তাভাবনা করেছেন। এই বিষয়গুলি শুধুমাত্র খেলা বোঝার ক্ষেত্রে নয়, বরং ক্রিকেটের প্রতি আপনার আগ্রহও বাড়াতে সাহায্য করবে। ক্রীড়া প্রেমীদের জন্য নিয়মাবলী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এসব নিয়মের মধ্যে দিয়ে খেলার সাথে যুক্ত হতে হয়।
যদি আপনি আরো জানতে আগ্রহী হন, তবে অনুগ্রহ করে আমাদের পরবর্তী অংশটি দেখুন। সেখানে ‘ওয়ানডে ও টেস্ট নিয়মাবলী’ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত তথ্য রয়েছে। আপনার গেমের জ্ঞান বাড়ানোর এই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না। ক্রিকেটের যাদু এবং জটিলতা আবিষ্কারের পথে আপনার যাত্রা অব্যাহত থাকুক!
ওয়ানডে ও টেস্ট নিয়মাবলী
ওয়ানডে ও টেস্ট ক্রিকেটের মৌলিক পরিচয়
ওয়ানডে এবং টেস্ট ক্রিকেট হল দুইটি প্রধান ফর্ম্যাট। ওয়ানডে, বা একদিনের ম্যাচ, সাধারণত ৫০ ওভারের হয়ে থাকে। প্রতিটি দল একটি ইনিংসে ব্যাট করে। অন্যদিকে, টেস্ট ক্রিকেট পাঁচ দিন ধরে চলে এবং এতে কোনো ওভারের সীমাবদ্ধতা নেই। দুই দল দুই ইনিংসে ব্যাটিং ও বোলিং করে। এই ফর্ম্যাটগুলি ক্রিকেটের মূল ধারার অংশ।
ওয়ানডে ও টেস্ট ম্যাচের নিয়মাবলী
ওয়ানডে ক্রিকেটে প্রতি ইনিংসে ৫০টি ওভার থাকে। টেস্ট ক্রিকেটে এমন কোনো নির্দিষ্ট ওভার নেই, তবে প্রতিদিনের খেলা ৯০ ওভার হতে হবে। ওয়ানডের বিপরীতে, টেস্ট ক্রিকেটে ড্র হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। দুই ফর্ম্যাটেরই প্রতিষ্ঠিত নিয়মাবলী রয়েছে।
সার্বজনীন নিয়মাবলী ও প্রক্রিয়া
দুই ফরম্যাটেই ক্রিকেট ম্যাচ পরিচালনার জন্য আইসিসি টুর্নামেন্ট কোড ও ম্যাচ রেফারির প্রয়োজন হয়। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে পেনাল্টি অবস্থা থাকতে পারে। ইনিংসের মধ্যে পাওয়ার প্লের সময়কাল এবং বোলারদের পরিবর্তন করার নিয়ম রয়েছে।
ওয়ানডে ও টেস্টে খেলার কৌশল
ওয়ানডে ক্রিকেটে, দ্রুত রান তোলার কৌশল গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়ে দ্রুতযোগ্য রানের জন্য বাউন্ডারি মারতে হয়। টেস্ট ক্রিকেটে, স্ট্র্যাটেজি হলো সময় নিয়ে খেলতে হওয়া ও বিরতি নেওয়া। দুই ফরম্যাটে مستার প্লেয়ারদের দক্ষতা আলাদা হয়ে থাকে।
ওয়ানডে ও টেস্টের প্রচলিত বোলিং কৌশল
ওয়ানডে ক্রিকেটে স্পিন ও পেস বোলিংয়ের সমন্বয় অত্যাবश्यक। প্রয়োজন হলে, পেস বোলারদের জন্য বাউন্সি বল খেললে সুবিধা হয়। টেস্ট ক্রিকেটে বোলারদের দীর্ঘ বার্তা দিতে হয়। এখানে বিভিন্ন ধরনের কৌশল যেমন সুইঙ্গিং এবং সিভার বোলিং প্রয়োগ করে।
What are the main rules of One Day International (ODI) cricket?
ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের মূল নিয়মাবলী হলো, প্রতি দলের ইনিংসে ৫০ ওভার হবে। ব্যাটসম্যানদের রানের জন্য ছক্কা ও চারে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। একটি দলের সর্বোচ্চ রান করার চেষ্টা এবং বিপরীতে প্রতিপক্ষকে আউট করা প্রধান লক্ষ্য। এছাড়া, পিচের উপর ৩০ গজের মধ্যে ফিল্ডার সংখ্যা সীমিত করা হয় এবং লিমিটেড ওভারের ক্রিকেটে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ আইনের ভিত্তিতে ওভার শেষ হলে নতুন বল ব্যবহার করা হয়।
How is Test cricket different from One Day International cricket?
টেস্ট ক্রিকেট ও ওয়ানডের মধ্যে প্রধান পার্থক্য হলো, টেস্টের ইনিংসের জন্য কোনো নির্দিষ্ট ওভার সংখ্যা নেই, বরং তা ৫ দিন ধরে চলতে পারে। প্রতি ইনিংসে যত রান করা যায়, সেটাই গুরুত্বপূর্ণ। টেস্ট ক্রিকেটে দুই ইনিংস থাকলেও ওয়ানডেতে শুধু একটি ইনিংস থাকে। তবে, টেস্টে ফিল্ডিংয়ের নিয়মাবলী ও খেলোয়াড় সংখ্যা আলাদা, যেমন ফিল্ডারদের কমপক্ষে ২ জন খেলোয়াড় হালকা পতাকার সাথে থাকেন।
Where can I find the official rules for cricket, including ODI and Test formats?
ক্রিকেটের অফিসিয়াল নিয়মাবলী ‘ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল’ (ICC) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। এছাড়া, ICC এর প্রয়োগিত ক্রিকেট আইন মেনে চলে যা ক্রিকেট খেলাধুলার বিভিন্ন ফরম্যাটের নিয়মাবলী অন্তর্ভুক্ত করে।
When was the One Day International format introduced?
ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ফরম্যাট ১৯৭৫ সালে প্রথম ধারণা করা হয়। প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মধ্যে। এই ম্যাচটির মাধ্যমে ওয়ানডে ক্রিকেটের পদ্ধতির সূচনা হয়েছিল।
Who is responsible for enforcing rules in ODI and Test cricket?
ওয়ানডে এবং টেস্ট ক্রিকেটের নিয়মাবলী পালন করতে আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারি দায়ী থাকেন। তারা ম্যাচের সময় নিয়ম পালন নিশ্চিত করেন এবং যে কোন ভঙ্গি বা বিধির লঙ্ঘন হলে তা নির্ধারণ করেন।