Start of ক্রিকেটের আইন ও বিধি Quiz
1. ক্রিকেটের আইন ও বিধি অনুযায়ী, প্রথম পরিচিত আইন কি ছিল?
- 1864
- 1928
- 1900
- 1744
2. একটি সাধারণ ক্রিকেট দলের সদস্যসংখ্যা কত?
- দশ
- এগারো
- আট
- বারো
3. ক্রিকেটে আম্পায়ারদের ভূমিকা কি?
- তাদের উভয় দলের জন্য রান হিসাব করা।
- আইন প্রয়োগ করা, প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং স্কোরারদের সিদ্ধান্ত জানানো।
- শুধু বোলারদের নির্দেশনা দেওয়া।
- খেলার সময় মজাদার টা করা।
4. একটি সাধারণ ম্যাচে কতজন আম্পায়ার প্রয়োজন?
- তিন
- চার
- এক
- দুই
5. ক্রিকেটে স্কোরারদের চাকরি কি?
- খেলোয়াড়দের অনুমোদন দেওয়া এবং পতাকা তোলানো।
- খেলার জন্য প্রস্তুতি নেওয়া এবং স্টেডিয়ামে দর্শকদের পরিবেশন করা।
- দলগুলোর মধ্যে বিতর্ক মীমাংসা করা।
- আম্পায়ারদের সংকেতের প্রতিক্রিয়া জানানো এবং স্কোর রাখা।
6. ক্রিকেটের বলের পরিধি কত?
- 20 সেমি
- 24 সেমি
- 21 সেমি
- 22.4 সেমি
7. ক্রিকেটের বলের ওজন কত?
- 140-150 গ্রাম
- 150-160 গ্রাম
- 155.9-163 গ্রাম
- 160-170 গ্রাম
8. একটি ওভারে কতটি বল থাকে?
- চার
- আট
- ছয়
- পাঁচ
9. যদি বোলার কোমরের উপরে বল করে, তাহলে কি বলা হয়?
- ডক্টর
- উইকেট
- নো-বল
- বাউন্সার
10. নো-বলের ফলাফল কি?
- বোলারকে কর্নার থেকে নতুন বল ফেলে দিতে হবে।
- কোনও রান হবে না, এবং বনাম রাখা হবে।
- ব্যাটিং দলের এক রান এবং পরবর্তী ডেলিভারিতে ফ্রি হিট।
- বলটি আউট বলে গণ্য হবে।
11. একজন বোলার একটি ওভারে কতটি বাউন্সার বল করতে পারেন?
- দুই
- তিন
- চার
- এক
12. যদি একজন বোলার দ্বিতীয়বার বাউন্সার করেন, তখন কি হবে?
- নো-বল হবে
- উইকেট পড়বে
- বাউন্সার হবে
- রান হবে
13. টি-২০ ম্যাচের প্রথম ছয় ওভারের মধ্যে মাঠের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে পারেন?
- দুই
- চার
- তিন
- এক
14. টি-২০ ম্যাচের বাকি ১৪ ওভারের মধ্যে মাঠের বাইরে কতজন ফিল্ডার থাকতে হবে?
- চার
- ছয়
- তিন
- পাঁচ
15. মাঠের লেগ সাইডে কতোজন ফিল্ডার থাকতে পারেন?
- ছয়
- চার
- দুই
- পাঁচ
16. টি-২০ ম্যাচের একটি ইনিংসের স্থায়িত্ব কত?
- 75 মিনিট (1 ঘণ্টা 15 মিনিট)
- 120 মিনিট (2 ঘণ্টা)
- 90 মিনিট (1 ঘণ্টা 30 মিনিট)
- 60 মিনিট (1 ঘণ্টা)
17. টি-২০ ম্যাচে একজন বোলার কতটি ওভার করতে পারেন?
- সাত
- পাঁচ
- তিন
- চার
18. টি-২০ ক্রিকেটে পাওয়ারপ্লে কি?
- খেলার মধ্যে সব সময় ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞা।
- প্রথম ছয় ওভার খেলার সময় ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞা।
- শেষ ছয় ওভার খেলার সময় ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞা।
- প্রথম তিন ওভার খেলার সময় ফিল্ডিং নিষেধাজ্ঞা।
19. টি-২০ ইনিংসে কতটি পানীয় বিরতি দেওয়া হয়?
- দুই
- এক
- তিন
- শূন্য
20. যদি বোলার একাধিক ফাস্ট শট পিচ বল করেন, তাহলে কি হবে?
- ব্যাটারকে আউট ঘোষণা করা হবে।
- বোলারকে একমাত্র মুক্তি দেওয়া হবে।
- আম্পায়ার একটি নো-বল কল করবেন।
- বলটি খেলার মাঝে বিদায় হবে।
21. এক ওয়াইড বলের ফলাফল কি?
- বলটি আছড়ে পড়বে
- বলটি আগের দিকে চলে যাবে
- ব্যাটিং দলের এক রান পাওয়া
- ফিল্ডাররা রান নিতে পারবে না
22. `বাই` এবং `লেগ বাই` এর মধ্যে কি পার্থক্য?
- `লেগ বাই` হল যখন বল স্ট্রাইকারের ব্যাটে লাগে।
- `লেগ বাই` হল অতিরিক্ত রান যা বোলার কমপক্ষে ৫ রান দেয়।
- `বাই` হল যখন বল উইকেটে আঘাত করে।
- `বাই` হল যখন বল স্ট্রাইকারের ব্যাটে না লাগলেও প্রতি রান স্কোর হয়ে যায়।
23. এক বল থেকে কত রান পাওয়া যেতে পারে?
- একটি রান
- একাধিক রান
- তিন রান
- শূন্য রান
24. যখন বল `ডেড` হয়, তখন কি উদ্দেশ্যে?
- বলের সব ক্রিয়া শেষ হয়ে যাওয়া
- নতুন ব্যাটসম্যানকে পরিচয় দেওয়ার জন্য
- বলকে পিচে ফেরত পাঠানোর জন্য
- ফিল্ডারদের মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টির জন্য
25. যদি ব্যাটসম্যান আউট হন, তাহলে কি হয়?
- মাঠ থেকে বের হয়ে যায়।
- নতুন ব্যাটসম্যান আসে।
- রান সংখ্যা দ্বিগুণ হয়।
- বল বেঁধে যায়।
26. ক্রিকেটে উইকেট-কিপারের ভূমিকা কি?
- উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে ব্যাটসম্যানকে আউট করার চেষ্টা করা।
- পেস বোলিং করা এবং উইকেট নেওয়া।
- ব্যাটিং করে রান সংগ্রহ করা।
- ফিল্ডিংয়ে শহরের বাইরে দাড়ানো।
27. ক্রিকেটে ব্যাটের আকার ও উপাদান কি?
- আইপিএল-এর বিশাল ব্যাট
- প্লাস্টিকের ব্যাট
- গোলাকার ব্যাট
- কাঠের ব্যাট
28. ক্রিকেটে পিচ কিভাবে চিহ্নিত করা হয়?
- পিচের প্রান্তে লাইন দিয়ে চিহ্নিত করা হয়
- পিচের উপর তাস দিয়ে চিহ্নিত করা হয়
- পিচে রঙের পাউডার ছড়িয়ে চিহ্নিত করা হয়
- পিচে সাদা মাটির বস্তু দিয়ে চিহ্নিত করা হয়
29. উইকেটের আকার ও আকৃতির মাপ ও ডায়াগ্রাম কি?
- সংশ্লিষ্ট নিয়মাবলীর অ্যাপেন্ডিক্স ডি-তে স্পষ্ট করা হয়েছে।
- উইকেটের মাপ 12 গজ।
- উইকেটের আকার 20×5 ইঞ্চি।
- উইকেট অষ্টকোণী আকৃতির হয়।
30. উইকেট-কিপারের গ্লাভসের আকার ও ডিজাইনে কি বিধি আছে?
- বিধি আছে
- শুধুমাত্র খেলার সময়
- বিধি নেই
- এটি খেলোয়াড়দের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে!
আপনারা যারা ‘ক্রিকেটের আইন ও বিধি’ বিষয়ক কুইজ পূর্ণ করেছেন, তাদের সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন! এই কুইজটি সম্পন্ন করার মাধ্যমে আপনি ক্রিকেটের নিয়মাবলী এবং বিধি সম্পর্কে গভীর তথ্য অর্জন করেছেন। আপনি হয়তো জানেন যে, ক্রিকেট খেলার এই নিয়মগুলো কিভাবে খেলাকে পরিচালনা করে এবং খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্সের উপর কী প্রভাব ফেলে।
এছাড়াও, কুইজের মাধ্যমে ছড়িয়ে থাকা তথ্যগুলি আপনার ক্রিকেট খেলার প্রতি ভালোবাসাকে আরও বাড়িয়ে তুলবে। ক্রিকেটের মূল বিষয়বস্তু ও নিয়মাবলীর অঙ্গভঙ্গি বোঝার মাধ্যমে, আপনি খেলা সম্পর্কে আরও সঠিক ধারণা পাবেন। এটি শুধুমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে নয়, বরং একজন দর্শক হিসেবেও আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করবে।
আপনার জ্ঞানকে আরও বিস্তৃত করতে আমাদের পরবর্তী অংশে ‘ক্রিকেটের আইন ও বিধি’ সম্পর্কে আরও বিশদ তথ্য রয়েছে। সেখানে আপনি কার্যকরী এবং ব্যবহারিক দিকগুলো জানতে পারবেন, যা আপনাকে খেলায় আরও দক্ষ এবং জানার ক্ষেত্রে আরও সমৃদ্ধ করবে। এজন্য দয়া করে এই পৃষ্ঠার পরবর্তী অংশটি উপর নজর দিন।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি
ক্রিকেটের মৌলিক আইন
ক্রিকেটের মৌলিক আইন মূলত খেলার কাঠামো, নিয়ম এবং আচরণকে নির্দেশ করে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) এই আইনগুলি নির্ধারণ করে। উদাহরণস্বরূপ, বল ফেলা, ব্যাটিং, রান নেওয়া এবং আউট হওয়ার নিয়মগুলি অন্তর্ভুক্ত। এই আইনগুলি খেলোয়াড়দের আচরণ এবং প্রতিক্রিয়ায় সুস্পষ্ট নির্দেশনা প্রদান করে। ক্রিকেট খেলতে গেলে এই মৌলিক আইনগুলি জানা প্রয়োজন।
অতিসাধারণ বিধি ও নিয়মাবলী
ক্রিকেটের অতিসাধারণ বিধি ও নিয়মাবলী সিএফআই এবং আইসিসির নির্ধারিত নীতিমালা অনুসারে চলে। এই বিধির মধ্যে ম্যাচের দৈর্ঘ্য, ইনিংস সংখ্যা, এবং দলে খেলোয়াড় সংখ্যা ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। ম্যাচের সময় বা স্থানে কোন সমস্যার সৃষ্টি হলে কীভাবে তা সমাধান হবে সেটাও নিয়মে লেখার বিষয়।
বোলিং ও ব্যাটিংয়ের নির্দিষ্ট বিধি
ক্রিকেটে বোলিং ও ব্যাটিংয়ের নির্দিষ্ট বিধি রয়েছে, যা খেলার গতিপ্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। উদাহরণ হিসেবে, বোলার যদি একটি নির্দিষ্ট ভাবে বল না ছুঁড়ে, তবে তা ফাল্কন বল বা নো বল হিসেবে গণ্য হয়। একইভাবে, ব্যাটসম্যানের দ্বারা টেম্পারিং বা আগ্রাসী আচরণ নিয়ম অনুযায়ী নিষিদ্ধ। এই বিধিগুলি খেলার স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিত করে।
আউট হওয়ার বিধি
ক্রিকেটে আউট হওয়ার বিধি বিভিন্ন অবস্থার ওপর নির্ভর করে। যেমন, কোনো ব্যাটসম্যান যদি বলের সঙ্গে খেলতে গিয়ে কাটা পড়েন, তাকে আউট হিসেবে গণ্য করা হয়। বোর্ডের নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী, প্রায় দশটি আউট হওয়ার নিয়ম রয়েছে। উদাহরণ হিসেবে, ক্যাচ, স্টাম্পিং বা রান আউট উল্লেখযোগ্য। এই নিয়মগুলি খেলার ন্যায্যতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
শৃঙ্খলা ও আচারণ বিধি
ক্রিকেটে শৃঙ্খলা ও আচরণের বিধি অপরিহার্য। খেলোয়াড়দের মাঠে এবং মাঠের বাইরে নিয়মসমূহ পালন করতে হয়। ক্রীড়ানৈতিকতা এবং সম্মান বজায় রাখতে মাঠে খেলার সময় আচরণের নিয়মাবলীগুলো কার্যকর। এই বিধির লঙ্ঘন করলে শাস্তির ব্যবস্থা আছে। উদাহরণস্বরূপ, শ্লেষ বা অবমাননা করা হলে তা নিষেধ।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি কি?
ক্রিকেটের আইন ও বিধি হলো সেই নিয়মাবলী যা ক্রিকেট খেলার প্রতিটি দিককে পরিচালনা করে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) এই আইন ও বিধিগুলি নির্ধারণ করে। এই বিধিগুলি খেলোয়াড়দের আচরণ, খেলার বিন্যাস এবং বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি সম্পর্কে নির্দেশনা দেয়। উদাহরণস্বরূপ, ছয়টি বলের পরের ওভার পরিবর্তন এবং আউট হওয়ার নিয়ম অন্তর্ভুক্ত এসব আইনে রয়েছে।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি কিভাবে কার্যকর হয়?
ক্রিকেটের আইন ও বিধি মাঠে খেলার সময় আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারি দ্বারা কার্যকর হয়। আম্পায়াররা খেলোয়াড়দের আচরণ ও খেলার নিয়মগুলি পর্যবেক্ষণ করে এবং প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি কোন খেলোয়াড় আউট হয়, আম্পায়ার তা নিশ্চিত করে এবং বিধি অনুসারে সিদ্ধান্ত নেয়। আইসিসি নিয়মিত আইন পরীক্ষা করে এবং প্রয়োজনে সংশোধন করে।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি কোথায় পাওয়া যায়?
ক্রিকেটের আইন ও বিধি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়। এখানে আইনের পূর্ণাঙ্গ তালিকা এবং প্রতিটি নিয়মের বিশ্লেষণ উপলব্ধ। এছাড়াও, বিভিন্ন ক্রিকেট বই ও গবেষণাপত্রে এই বিধিগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি কখন পরিবর্তিত হয়?
ক্রিকেটের আইন ও বিধি সাধারণত প্রতি বছরের শেষের দিকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভায় পর্যালোচনা করা হয়। যদি কোন গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন প্রয়োজন হয়, তা তখন কার্যকর করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কিছু আইনে প্রযুক্তির ব্যবহার এবং ভিডিও আম্পায়ারদের ভূমিকা পরিবর্তিত হতে পারে।
ক্রিকেটের আইন ও বিধি সম্পর্কে কে সিদ্ধান্ত নেয়?
ক্রিকেটের আইন ও বিধি সম্পর্কে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC)। ICC-এর একটি আইনগত কমিটি রয়েছে যা নিয়মগুলোর সংশোধন, পর্যালোচনা এবং নতুন নিয়ম প্রস্তাবের কাজ করে। সমাজের পরিবর্তনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবং ক্রিকেটের উন্নতির লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়।