Start of ক্রিকেটের পরিপ্রেক্ষিত নিয়মাবলী Quiz
1. ক্রিকেট বলের পরিধি কত?
- ৮.৮১ থেকে ৯ ইঞ্চি
- ৯.৫ থেকে ১০ ইঞ্চি
- ১০.৫ থেকে ১১ ইঞ্চি
- ৭.৫ থেকে ৮ ইঞ্চি
2. ক্রিকেট বলের ওজন কত?
- ১০০ গ্রাম
- ২৫০ গ্রাম
- ২০০ গ্রাম
- ১৫০ গ্রাম
3. একটি ক্রিকেট দলে কতজন খেলোয়াড় থাকে?
- বারো জন খেলোয়াড়।
- নয় জন খেলোয়াড়।
- এগারো জন খেলোয়াড়।
- দশ জন খেলোয়াড়।
4. ক্রিকেট ম্যাচের সময় নিয়মাবলী কে প্রয়োগ করে?
- খেলোয়াড়রা
- কমেন্টেটররা
- দুই আম্পায়ার
- কোচরা
5. ক্রিকেটে স্কোরারদের কার্যাবলী কী?
- তারা আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধাচরণ করে।
- তারা খেলোয়াড়দের বিনোদন দেয় এবং নির্দেশনা দেয়।
- তারা আম্পায়ারের সংকেতের প্রতি সাড়া দেয় এবং স্কোর রাখে।
- তারা বিরতির সময় পছন্দের খাবার সরবরাহ করে।
6. ক্রিকেটে একটি ওভার কাকে বলা হয়?
- আটটি বল
- তিনটি বল
- চারটি বল
- ছয়টি বল
7. একটি বল থেকে কত রানের স্কোর করা যায়?
- একটিমাত্র রান স্কোর করা সম্ভব।
- বেশ কয়েকটি রান স্কোর করা সম্ভব।
- তিনটি রান স্কোর করা সম্ভব।
- নিঃশব্দে রান স্কোর করা সম্ভব।
8. বলটি যদি সীমানায় যায় তাহলে কী হয়?
- চার রান।
- ছয় রান।
- পাঁচ রান।
- এক রান।
9. ক্রিকেটে বল কখন মৃত হয়?
- যখন বল আঘাত করে
- যখন সব কার্যক্রম শেষ হয়
- যখন বল নীচে পড়ে
- যখন বল পরিষ্কার হয়
10. ভুল স্থান থেকে বল করলে কী হয়?
- বলটি একটি চার হিসেবে গোনা হয়।
- বলটি ডেড বল ঘোষণা করা হয়।
- বলটি আউট ঘোষণা করা হয়।
- বলটি নো-বল ঘোষণা করা হয়।
11. যদি বলটি একাধিকবার বল bounce করে তাহলে কী হয়?
- বলটি স্ট্রাইকারের কাছে পৌঁছায়।
- বলটি একটি no-ball হিসাবে গণ্য হয়।
- বলটি স্থায়ী হয়।
- বলটি আবার খেলা হয়।
12. একটি ফিল্ডার যদি বেআইনি স্থানে দাঁড়ায় তাহলে কী হয়?
- বলটি `নো-বল` হবে।
- বলটি `আউট` হবে।
- বলটি `ডেড` হবে।
- বলটি `পয়েন্ট` হবে।
13. যদি বলটি ব্যাটার থেকে এতটা দূরে থাকে যে সে এটি মারতে পারে না তাহলে কী হয়?
- বলটি কখনই মারা যাবে না
- বলটি স্ট্রাইকারের কাছে যাবে না
- বলটি প্লেট সংক্ষিপ্ত হবে
- বলটি ব্যাটারে ফিরে আসবে
14. একটি বল যদি স্ট্রাইকারকে আঘাত করে কিন্তু ব্যাটে না লাগে তাহলে স্কোর কী হবে?
- দুই রান
- তিন রান
- চার রান
- এক রান
15. একটি বল যদি স্ট্রাইকারকে আঘাত করে এবং রান হয় তাহলে কী হবে?
- তারা লেগ-বাই হিসাবে গণনা হবে।
- তারা রান পাবে না।
- তারা বাই হিসাবে গণনা হবে।
- তারা আউট হয়ে যাবে।
16. ক্রিকেটে সুরক্ষা যন্ত্রপাতির উদ্দেশ্য কী?
- খেলোয়াড়দের আঘাত প্রতিরোধ করা
- খেলোয়াড়দের পেশাগত উন্নতি
- দর্শকদের আকর্ষণ বাড়ানো
- মাঠের প্রস্তুতি সহজ করা
17. ব্যাটসম্যান ও উইকেটকিপাররা সাধারণত কী ধরনের সুরক্ষা gear পরে?
- একটি অ্যাবডোমেন গার্ড এবং লেগ প্যাড
- একটি রিস্ট গার্ড এবং সানগ্লাস
- মাথায় হেলমেট এবং গ্লাভস
- স্লিপারের জুতা এবং ব্যাট
18. ব্যাটসম্যান ও ফিল্ডাররা মাথা রক্ষা করতে কী পড়ে?
- মাস্ক
- টুপি
- হেলমেট
- গ্লাভস
19. উইকেটকিপারদের চোখ রক্ষার জন্য কী পড়া হয়?
- সোলার গ্লাস
- রক্ষাকারী চশমা
- প্রোটেকটিভ মাস্ক
- হেলমেট
20. ক্রিকেট ব্যাটের মাত্রা কি?
- 88 সেন্টিমিটার লম্বা ও 9 সেন্টিমিটার চওড়া।
- 96.5 সেন্টিমিটার লম্বা ও 10.8 সেন্টিমিটার চওড়া।
- 90 সেন্টিমিটার লম্বা ও 8 সেন্টিমিটার চওড়া।
- 100 সেন্টিমিটার লম্বা ও 11 সেন্টিমিটার চওড়া।
21. ক্রিকেট জুতোতে সর্বাধিক স্পাইক দৈর্ঘ্য কত হতে পারে?
- 3 সেন্টিমিটার
- 5 সেন্টিমিটার
- 10 সেন্টিমিটার
- 7 সেন্টিমিটার
22. ICC-এর সুরক্ষা যন্ত্রপাতির নিয়মাবলীর উদ্দেশ্য কী?
- ম্যাচের সময় খেলোয়াড়দের আঘাত প্রতিরোধ করা
- খেলার নিয়ম পরিবর্তন করা
- ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করা
- খেলাধুলায় প্রতিযোগিতা বাড়ানো
23. যদি পেসার কোমরের উচ্চতার উপরে বল করে তবে কী হবে?
- বলটি যোগফল হবে
- বলটি নো-বল বলা হবে
- বলটি ম্যাচ থেকে বাদ দেওয়া হবে
- বলটি কাউন্ট হবে
24. যদি একটি ওভারে একাধিক দ্রুত ছোট পিচের বল থাকে তবে কী হবে?
- স্কোরিং সিস্টেমে তাত্ক্ষণিক পরিবর্তন হয়।
- বলটি ফ্রি-হিট হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
- বলটি খেলাকে শেষ করে।
- আম্পায়ার প্রতিটি ঘটনাকে নো-বল হিসেবে সংকেত দেয়।
25. দ্রুত ছোট পিচের বল কাকে বলা হয়?
- ধীর অগ্রগতির বল
- স্বল্প উচ্চতার বল
- দ্রুত দুর্ভেদ্য বল
- মাঝারি দীর্ঘ বল
26. যদি ব্যাটসম্যান ব্যাটিংয়ের সময় রানার ব্যবহার করে তবে কী হবে?
- এটি রান পেতে সাহায্য করবে।
- এটি অনুমোদিত নয়।
- এটি বৈধ বল হিসাবে গণ্য হবে।
- এটি একটি শট হিসেবে গণ্য হবে।
27. আঘাতপ্রাপ্ত ফিল্ডারের জন্য যদি একটি প্রতিস্থাপন আনা হয় তবে কী হবে?
- প্রতিস্থাপনটি ফিল্ডিং করতে পারবে, কিন্তু ব্যাটিং, বোলিং বা উইকেট-রক্ষণের ভূমিকা পালন করতে পারবে না।
- প্রতিস্থাপনটি শুধুমাত্র ব্যাটিং করতে পারবে।
- প্রতিস্থাপনটি ব্যাটিং এবং বোলিং উভয়ই করতে পারবে।
- প্রতিস্থাপনটি সব ভুমিকা পালন করতে পারবে।
28. ভুল স্থান থেকে বল করার শাস্তি কী?
- বলটি ডট বল হিসেবে গণ্য হয়।
- বলটি ফ্রি হিট হিসেবে গণ্য হয়।
- বলটি ব্যাটারকে আঘাত হানে।
- বলটি নো-বল হিসেবে গণ্য হয়।
29. কোমরের উচ্চতার উপরে বল প্রদানের শাস্তি কী?
- উইকেট
- লেগ-বাই
- বাউন্ডারি
- নো-বল
30. `ফ্রি হিট` নিয়মের উদ্দেশ্য কী?
- ম্যাচের সময় সাশ্রয় করা
- বাউন্ডারি স্কোর বাড়ানো
- অনর্থক আউট হওয়া রোধ করা
- ব্যাটারকে বল মারতে উৎসাহিত করা
কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন!
আপনারা ‘ক্রিকেটের পরিপ্রেক্ষিত নিয়মাবলী’ বিষয়ের উপর কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এই কুইজের মাধ্যমে অনেক নতুন তথ্য জানতে পারা সম্ভব হয়েছে। ক্রিকেটের খেলার নিয়মাবলী এবং তাদের প্রয়োগ সম্পর্কে আপনারা ধারণা পেয়েছেন। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর আপনাকে আরো দক্ষভাবে ক্রিকেট খেলার নিয়ম ও কৌশল বুঝতে সাহায্য করেছে।
ক্রিকেটের বিভিন্ন নিয়মাবলী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শুধু খেলার সময় কাজে লাগবে না, বরং দর্শক হিসেবে খেলার ওপর ভিন্ন একটি দৃষ্টিভঙ্গি এনে দিবে। আপনি হয়তো খেলার সময় নিয়মভঙ্গ সহ অন্যান্য সম্পর্কিত বিষয়গুলো ভালভাবে বুঝতে পেরেছেন। এই অভিজ্ঞতা আপনার ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা আরো বৃদ্ধি করবে।
এখন, আমরা আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি আমাদের পরবর্তী সেকশনে যেতে। এখানে ‘ক্রিকেটের পরিপ্রেক্ষিত নিয়মাবলী’ বিষয়ক আরও তথ্য উপলব্ধ রয়েছে। এই মূল্যবান তথ্য আপনার ক্রিকেট সম্পর্কে জ্ঞান বাড়াতে এবং খেলার কৌশল আরও নিখুঁত করতে সাহায্য করবে। আপনাদের ক্রিকেটের জ্ঞানকে আরো গভীর করার জন্য আমাদের সাথে থাকুন!
ক্রিকেটের পরিপ্রেক্ষিত নিয়মাবলী
ক্রিকেটের সাধারণ নিয়মাবলী
ক্রিকেট একটি ব্যাঙের কাছে খেলার জন্য স্থাপন করা হয়। প্রতি দলে ১১ জন খেলোয়াড় থাকে। একটি খেলা ২০ ওভারের বা ৫০ ওভারের হতে পারে। যে দল সবচেয়ে বেশি রান করে, তারা জিতে যায়। খেলায় দুটি ইনিংস হয়, এবং প্রতি ইনিংসে একটি দল ব্যাটিং ও অপর দল বোলিং করে। এই সাধারণ নিয়মাবলী আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) দ্বারা নির্ধারিত।
ব্যাটিং ও বোলিংয়ের নিয়মাবলী
ব্যাটার এবং বোলারের মধ্যে মৌলিক প্রতিযোগিতা ঘটে। ব্যাটার রান করতে চাইলে, তারা উইকেটের দুই প্রান্তে পরিবর্তন করে। একটি অন্তত ছয়টি বল খেলায় উপস্থাপন হয়, যা একটি ওভারের গঠন। নট-আউট ব্যাটার স্ট্রাইক নিতে হয়। যদি একটি ব্যাটার আউট হন, তখন পরবর্তী ব্যাটার মাঠে আসেন। এই সব নিয়ম ক্রিকেটের মুল ভিত্তি।
আউট হওয়ার নিয়মাবলী
ক্রিকেটে ব্যাটার যে বিভিন্ন ভাবে আউট হতে পারে তা অতি গুরুত্বপূর্ণ। ক্যাচ, বোল্ড, প্যাভিলিয়নে ফিরে আসা, এলবিডব্লিউ ইত্যাদি প্রধান আউট হওয়ার ধরণ। একটি ব্যাটারের আউট হওয়া মানে তাকে ইনিংস থেকে বাদ দেওয়া। আউট হওয়ার নিয়ম একটি দলের গতিমুখকে প্রভাবিত করে।
ক্রিকেটের মাঠ ও উইকেটের নিয়মাবলী
ক্রিকেট মাঠ একটি বিশাল এলাকা, যা ২২ গজ দীর্ঘ পিচ এবং দুপাশে উইকেট সম্বলিত। উইকেট তিনটি স্টাম্প এবং দুটি বেল দ্বারা গঠিত। মাঠের বিন্যাস সব প্রকার ক্রিকেট খেলায় একইরকম, তবে কিছু ভিন্নতাও হতে পারে। এই নিয়মাবলী ক্রিকেটের খেলার কাঠামো তৈরি করে।
ক্রিকেটের জামা-কাপড় ও সরঞ্জাম ব্যবহার
ক্রিকেটে খেলোয়াড়দের নির্দিষ্ট জামা-কাপড় এবং সরঞ্জাম প্রয়োজন হয়। ব্যাট, বল, এবং হেলমেট হল প্রধান সরঞ্জাম। খেলোয়াড়দের জন্য মিডল টের্ন সব সময় উল্লেখযোগ্য। জামা-কাপড়ের রং এবং ডিজাইন কখনও কখনও দলের প্রতিনিধিত্ব করে। এই সকল নিয়ম ক্রিকেট খেলার সৌন্দর্য এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
ক্রিকেটের নিয়মাবলী কী?
ক্রিকেটের নিয়মাবলী হল খেলার জন্য নির্ধারিত নিয়ম ও নিয়মাবলী। এগুলো আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (ICC) দ্বারা নির্ধারিত হয়। নিয়মাবলীর মধ্যে রয়েছে খেলার সময়, উইকেট, রানে রান দেওয়া, ফিল্ডিং পজিশন, বোলারের নিয়ম এবং আউট হওয়ার নিয়ম। এ নিয়মাবলী অনুসরণ করে খেলা পরিচালিত হয়।
ক্রিকেট খেলা শুরু হয় কবে?
ক্রিকেটের আধুনিক সংস্করণ ১৮২০ শতাব্দীর মাঝামাঝি ইংল্যান্ডে শুরু হয়। তবে এর শেকড় প্রাচীন যুগের খেলা ‘স্টিকবল’-এ পাওয়া যায়। আধুনিক ক্রিকেটের প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ ১৮৭৭ সালে অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ডের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রিকেটের খেলা কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?
ক্রিকেট খেলা সাধারণত ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশের ওপর নির্ভর করে আছে হাজারও স্টেডিয়াম, যেমন: মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ড (এমসিজি) অস্ট্রেলিয়ায় এবং লর্ডস ইংল্যান্ডে। প্রতিটি দেশে নিজস্ব দেশের ক্রিকেট বোর্ডের অধীনে খেলা হয়।
ক্রিকেটে কিভাবে ইনিংস পরিচালিত হয়?
ক্রিকেটে ইনিংস পরিচালিত হয় দুই দলের মধ্যে। একটি দল ব্যাটিং করে রান সংগ্রহ করে। অন্য দল বোলিং এবং ফিল্ডিং করে তাদের আউট করার চেষ্টা করে। একটি ইনিংস শেষে ব্যাটিং দল পরবর্তী ইনিংসে প্রতিদ্বন্দ্বী দলের বিরুদ্ধে খেলতে যায়। একদিনের ক্রিকেটে একজন দলের ৫০ ওভার এবং টেস্ট ক্রিকেটে ৫ দিনে অজস্র ইনিংস অনুষ্ঠিত হয়।
ক্রিকেটে কে কর্তৃত্ব রাখেন?
ক্রিকেটে কর্তৃত্ব সাধারণত আম্পায়ারদের উপর থাকে। তারা ম্যাচের নিয়মাবলী মেনে খেলা পরিচালনা করেন। আন্তর্জাতিক ম্যাচে ম্যাচ রেফারিও থাকে, যিনি খেলার পরিস্থিতি ও খেলোয়াড়দের আচরণ পর্যবেক্ষণ করেন। খেলাধুলার প্রবিধান অনুযায়ী, আম্পায়ার এবং রেফারির সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত।