ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী Quiz

ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী Quiz

এই কুইজ ‘ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী’ বিষয়ক বিভিন্ন প্রশ্ন এবং সঠিক উত্তর নিয়ে গঠিত। কুইজে বোলিংয়ের হাতে, পায়ের ক্রিজ, বলের উচ্চতা, ডেলিভারি, ওভারের সংখ্যা, ও ওয়াইড এবং নো-বল সংক্রান্ত একটি পরিষ্কার ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়েছে। প্রশ্নগুলো বোলারের কৌশল, নিয়ম এবং ম্যাচ পরিচালনার গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোর ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। এর মাধ্যমে পাঠকরা ক্রিকেটের বোলিংয়ের মৌলিক নিয়মাবলীর সাথে পরিচিত হতে পারবেন।
Correct Answers: 0

Start of ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী Quiz

1. একজন বোলারের বল করার সময় হাতের মূল নিয়ম কী?

  • বোলারের হাত ঘুরিয়ে বল করতে হবে।
  • বোলারের হাত সোজা থাকতে হবে।
  • বোলারের হাত বাঁকা থাকতে হবে।
  • বোলারের হাত একদম নিচে রাখতে হবে।

2. বোলারের সামনের পায়ের পাতলি যদি পপিং ক্রিজের বাইরেও পড়ে, তাহলে কী হবে?

  • এটি একটি উন্মুক্ত বল হিসাবে গন্য হবে
  • এটি একটি ফ্রি হিট হিসাবে গন্য হবে
  • এটি একটি রান আউট হিসাবে গন্য হবে
  • এটি একটি নো-বল হিসাবে গন্য হবে


3. কোন ক্ষেত্রে উপরে কোমর উচ্চতার বল দিলেও no-ball হিসেবে ধরা হয়?

  • মাটির নিচে বল
  • পায়ের কাছে বল
  • মাথার উপরে বল
  • কোমরের উপরে বল

4. বিনীতভাবে বোলিং করা হলে এবং বাটসম্যানে পূর্ব সম্মতি ছাড়া, তা কি অপরাধ?

  • এটি প্রচলিত
  • এটি একটি অপরাধ
  • এটি অনুমোদিত
  • এটি নিরপেক্ষ

5. একটি ন্যায়সঙ্গত ডেলিভারি নিশ্চিত করতে বলটি কোথা থেকে ছাড়তে হবে?

  • বলটি ব্যাটসম্যানের পেছনের চক্র থেকে ছাড়া উচিত।
  • বলটি ব্যাটম্যানের মাথার ওপর থেকে ছাড়া উচিত।
  • বলটি পিচের মাঝখান থেকে ছাড়া উচিত।
  • বলটি বোলারের সামনের পাদুখণ্ডের ক্রিজ পেরোনোর আগে ছাড়া উচিত।


6. ডেলিভারির সময় বোলারের কনুই সম্পর্কে নিয়ম কী?

  • বোলারের কনুই মাটিতে থাকা উচিত।
  • বোলারের কনুই বাঁকা থাকা উচিত না।
  • বোলারের কনুই সোজা থাকা উচিত।
  • বোলারের কনুই বাইরে রাখতে হয়।

7. যদি একটি ডেলিভারি বাটসম্যানের জন্য খুব দূরে চলে যায়, তাহলে কী বলা হয়?

  • ওয়াইড
  • বাউন্সার
  • সিঙ্গেল
  • নো-বল

8. একটি ওভারে কতগুলো ডেলিভারি থাকে?

  • পাঁচটি
  • সাতটি
  • ছয়টি
  • চারটি


9. T-20 ক্রিকেটে একজন বোলার সর্বাধিক কত ওভার বল করতে পারে?

  • চার ওভার
  • ছয় ওভার
  • পাঁচ ওভার
  • তিন ওভার

10. T-20 ক্রিকেটে কবে বল-আউট Resort করা হয়?

  • যখন প্রতি দল ২০ ওভার খেলতে ব্যর্থ হয়
  • যখন ম্যাচের ফলাফল টাই হয়
  • যখন এক ইনিংসে পাঁচজন আউট হয়
  • যখন সব ফিল্ডার আউট হয়

11. T-20 ক্রিকেটে ফ্রি-হিটের ধারণা কী?

  • ব্যাটসম্যান ফ্রি হিট পেলে ব্যাটিংয়ের সময় আউট হবেন।
  • ব্যাটসম্যান একটি ফ্রি হিটের সময় আউট হতে পারেন না, শুধুমাত্র রান আউট হলে।
  • ফ্রি হিট কেবল প্রথম ডেলিভারিতে হয়।
  • ফ্রি হিটের সময় কোনো রান দেয়া হয় না।


12. T-20 ম্যাচে কতগুলা পাওয়ারপ্লে অনুমোদিত?

  • পাঁচ
  • সাত
  • তিন
  • ছয়

13. যদি বোলার একটি দ্রুত পূর্ণ টস (বিমার) বাটসম্যানে ছুড়ে দেয়, তবে কী হয়?

  • এটি তাত্ক্ষণিকভাবে একটি নো-বল হিসাবে ডাক হবে, তবে ব্যাটসম্যান ফ্রি হিট পায় না।
  • এটি একটি বৈধ বল হিসাবে গণ্য হবে এবং খেলা চলতে থাকবে।
  • এটি আম্পায়ারের দ্বারা রান হিসাবে গণ্য হবে।
  • এটি সৌভাগ্যক্রমে ব্যাটসম্যানের উইকেট পড়ে যাবে।

14. T-20 ম্যাচের একটি ইনিংসের সময়সীমা কত?

  • 15 মিনিট
  • 30 মিনিট
  • 10 মিনিট
  • 20 মিনিট


15. T-20 ক্রিকেটে যে কোন ওভারে কতগুলো বাউন্সার অনুমোদিত?

  • তিনটি বাউন্সার অনুমোদিত।
  • দুইটি বাউন্সার অনুমোদিত।
  • একটি বাউন্সার অনুমোদিত।
  • চারটি বাউন্সার অনুমোদিত।

See also  আইসিসির ক্রিকেট নিয়মাবলী Quiz

16. বলটির মুক্তির সময় এবং বোলারের সামনের পায়ে সম্পর্কিত নিয়ম কী?

  • বলটি উঁচুতে ছোঁড়া যাবে।
  • বলটি পিচের সমান্তরাল হবে।
  • বলটি মাটিতে ছোঁড়ার অনুমতি আছে।
  • বলটি বোলারের সামনের পায়ের তাপ নির্ধারণ করে।

17. সামনের পায়ের ক্রিজ সমস্যায় পপিং ক্রিজের গুরুত্ব কী?

  • সামনের পায়ের ক্রিজ ব্যাটারের সুরক্ষা নিশ্চিত করে।
  • সামনের পায়ের ক্রিজ বলের গতি বাড়ায়।
  • সামনের পায়ের ক্রিজকে গ্যালারিতে দেখা যায়।
  • সামনের পায়ের ক্রিজ বোলারের গতিকে কমাতে সাহায্য করে।


18. বোলারের বল করার আগে কতগুলো রান-আপ নেওয়া যায়?

  • একটি রান-আপ নেওয়া যায়
  • দুইটি রান-আপ নেওয়া যায়
  • তিনটি রান-আপ নেওয়া যায়
  • অসীম রান-আপ নেওয়া যায়

19. যদি বোলার ডেলিভারির সময় তার কনুই সোজা করে, তবে কী ঘটে?

  • এটি ফ্রি হিট হিসেবে গণ্য হয়।
  • এটি একটি নো-বল হিসেবে গণ্য হয়।
  • এটি অন্য কিছু সমস্যা সৃষ্টি করে।
  • এটি বৈধ ডেলিভারি হিসেবে গণ্য হয়।

20. বল করার সময় কনুইয়ের সর্বাধিক কতটুকু প্রসারিত করা যায়?

  • 15 ডিগ্রি
  • 45 ডিগ্রি
  • 60 ডিগ্রি
  • 30 ডিগ্রি


21. T-20 ক্রিকেটে পাওয়ারপ্লের সময় মাঠে কিভাবে ফিল্ডিং রেট্রিকশন থাকে?

  • পাওয়ারপ্লে সময় ৩ জন ফিল্ডার মাঠের বাইরে ফিল্ডিং করতে পারে।
  • টি-২০ ক্রিকেটে পাওয়ারপ্লের সময় মাঠে ২ জন ফিল্ডার ৩০ গজের বৃত্তের বাইরে থাকতে পারে।
  • পাওয়ারপ্লে সময় ১ জন ফিল্ডার ৩০ গজের বাইরে থাকতে পারে।
  • পাওয়ারপ্লের সময় কোনো ফিল্ডার ৩০ গজের বাইরে থাকতে পারবে না।

22. প্রত্যাবর্তন ক্রিজের no-ball নির্ধারণে কী গুরুত্ব রয়েছে?

  • ফিরে আসার ক্রিজের অবস্থান সঠিকভাবে নিশ্চিত করে।
  • ফিরে আসার ক্রিজের মধ্যে পার্থক্য বোঝা।
  • ফিরে আসার ক্রিজের অবস্থান অদেখা করলে।
  • ফিরে আসার ক্রিজে ছক্কা মারতে সুবিধা।

23. যদি বোলার ভুল স্থানে বল করে, তবে কী ঘটে?

  • এটা এক রানের জন্য আব্দান দেওয়া হয়।
  • এটা ডেড বল হিসাবে মেনে নেওয়া হয়।
  • এটি নো-বল হিসাবে গণ্য হয়।
  • এটি একটি বাউন্ডারি হিসাবে গণ্য হয়।


24. একটি ওভারের মধ্যে ডেলিভারির সংখ্যা সম্পর্কে নিয়ম কী?

  • একটি ওভারে চারটি ডেলিভারি হয়।
  • একটি ওভারে ছয়টি ডেলিভারি হয়।
  • একটি ওভারে সাতটি ডেলিভারি হয়।
  • একটি ওভারে পাঁচটি ডেলিভারি হয়।

25. রান স্কোরিংয়ের নিয়ম কী?

  • রান স্কোর করতে হলে দুই ব্যাটসম্যান একে অপরের শেষের দিকে দৌড়াতে হবে।
  • রান স্কোর করতে হলে ব্যাটসম্যানদের এলবিওর শাস্তি পেতে হবে।
  • রান স্কোর করতে হলে দুই দলকে প্রতি ওভারে ১০টি বল খেলার অনুমতি থাকতে হবে।
  • রান স্কোর করতে হলে ব্যাটসম্যানদের ধারাবাহিকভাবে বলের মুখোমুখি হতে হবে।

26. ক্রিকেটে বাউন্ডারির নিয়ম সম্পর্কে কী?

  • বাউন্ডারি থাকে ফিল্ডারদের জন্য।
  • বাউন্ডারি জীবন দেয় পাঞ্চের সিদ্ধান্ত।
  • ছয় দেওয়া হয় যদি বল মাটিতে না আসে।
  • চার দেওয়া হয় উইকেট বাতিল করলে।


27. ডেড বল সম্পর্কে ক্রিকেটে নিয়ম কী?

  • বলটি মৃত হয় যখন খেলোয়াড় আউট হয়।
  • বলটি মৃত হয় যখন উইকেট ভেঙে যায়।
  • বলটি মৃত হয় যখন সমস্ত কাজ শেষ হয়।
  • বলটি মৃত হয় যখন কোনো রান নেওয়া হয়।

28. no-ball বিষয়ে ক্রিকেটে কী নিয়ম রয়েছে?

  • যদি বোলার সামনের পায়ে পপিং ক্রীজের বাইরে পা রাখে তবে সেটি নো-বল হিসাবে গণ্য হয়।
  • যদি বোলার বলটি টস করে ফেলে তবে সেটি নো-বল।
  • বোলার পেছনের পায়ে পপিং ক্রীজের বাইরে থাকলে সেটি নো-বল।
  • বোলার যদি বলটি শরীরের পাশ দিয়ে ফেলে তবে সেটি নো-বল।

29. বোলিংয়ের সময় সোজা হাতের গুরুত্ব কী?

  • সোজা হাত বোলিংয়ের প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
  • হাতের ভঙ্গি খেলোয়াড়ের ইচ্ছার উপর নির্ভর করে।
  • সোজা হাতের কোনও প্রয়োজন নেই।
  • বাঁকা হাত বোলিংয়ের জন্য আদর্শ।


30. একজন বোলার কত ধরনের ডেলিভারি করতে পারেন?

  • তিন ধরনের ডেলিভারি
  • পাঁচ ধরনের ডেলিভারি
  • চার ধরনের ডেলিভারি
  • দুই ধরনের ডেলিভারি

কুইজ সফলভাবে সম্পন্ন হলো!

আপনি ‘ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী’ নিয়ে আমাদের কুইজটি সম্পন্ন করেছেন। এই কুইজটি শুধু আপনার দক্ষতা যাচাই করেনি, বরং ক্রিকেটের বোলিংয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্যও দিয়েছে। আপনি নিশ্চিতভাবে নতুন কিছু শিখেছেন, যা আপনাকে আরও ভাল খেলোয়াড় বা দর্শক হতে সাহায্য করবে।

See also  ক্রিকেটের স্কোরিং পদ্ধতি Quiz

এছাড়া, বোলিংয়ের বিভিন্ন কৌশল, নিয়ম এবং ধারনাগুলি নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে, মনে হয় আপনার বোঝাপড়া আরও গভীর হয়েছে। এমনকি কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাস্তব উদাহরণও আপনাকে বাস্তব খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স বুঝতে সাহায্য করেছে। খেলার প্রতি ভালোবাসা বাড়ানোর জন্য এটি একটি দারুণ সুযোগ ছিল।

আপনার আগ্রহ আরও বাড়াতে, আমরা আপনাকে এই পাতার পরবর্তী বিভাগে ‘ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী’ সম্পর্কিত আরও বিস্তারিত তথ্য দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সেখানে আপনি আরও অনেক বিষয় অর্জন করতে পারবেন, যা আপনার ক্রিকেট জ্ঞানকে অনেক গভীরতা দেবে। আবারও ধন্যবাদ এবং সুখে থাকুন ক্রিকেটের এই বিশ্বে!


ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী

ক্রিকেটের বোলিং ভূমিকা

ক্রিকেটে বোলিং একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। বোলারদের মূল কাজ হলো ব্যাটসম্যানদের আউট করা এবং রান আটকে রাখা। বোলিংয়ের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে চাপ সৃষ্টি করা হয়। বোলিং অনেক ধরনের হতে পারে, যেমন সিম, স্পিন, বা ফাস্ট বোলিং। প্রতিটি ধরণের বোলিংয়ে বিভিন্ন কৌশল এবং কৌশল থাকে। নিউটনীয় বলের সূত্র অনুসারে, বলের গতি, কন্ট্রোল এবং কৌণিক পরিবর্তন উপর নির্ভর করে বোলিংয়ের কার্যকারিতা।

বোলিংয়ের প্রধান নিয়মাবলী

ক্রিকেটে বোলিংয়ের কিছু মৌলিক নিয়ম আছে। প্রতিটি বোলারের এক ওভারে ছয়টি বল করার নিয়ম থাকে। বলটি ব্যাটিং ক্ষেত্রের মধ্যে একটি নির্ধারিত অঞ্চল থেকে ফেলা হয়। বোলারকে বল ছাড়ার আগে পক্ষে ছয়টি পাওয়া থাকলে সাধারণত অটোমেটিক আটকে যাওয়া হয়। স্টাম্পের ওপরে বল না পড়লে এটি “নো বল” হিসেবে গণ্য হয়। এছাড়া, রান দেওয়ার সময় পূর্ণ সতর্কতা নিয়ে বোলিং করতে হয়।

বোলিং স্টাইল এবং প্রযুক্তি

বোলিং স্টাইল বিভিন্ন হতে পারে। ফাস্ট বোলিং, সিমিং, এবং স্পিনিং হল প্রধান তিনটি বোলিং স্টাইল। প্রতিটি স্টাইলের নিজস্ব কৌশল রয়েছে। ফাস্ট বোলাররা গতি এবং শক্তি ব্যবহার করেন। স্পিনাররা বলের ঘূর্ণন কৌশল ব্যবহার করেন অপরদিকে, সিমাররা বলের সঠিক ব্যাংকিং এবং পিচ অ্যালাইভার উপর নজর রাখেন। এই প্রযুক্তি ও কৌশলগুলি ব্যাটসম্যানদের ওপর চাপে আনতে সাহায্য করে।

বোলিংয়ের আইন ও বিধিনিষেধ

ক্রিকেটে বোলিংয়ের জন্য কিছু আইন ও বিধিনিষেধ আছে। আইসিসি’র আইন অনুযায়ী, বোলারের পা, হাত এবং বলের সাথে সংলগ্ন থাকার কিছু নীতিমালা রয়েছে। কোনও বোলারের পা ওয়াইড লাইনে বা রেট্রাক্টিংয়ে সাধারণত বিচলিত হবে। এছাড়া স্লো বল বা নো বল অনুশাসনের সাপেক্ষে সতর্ক করতে হবে। এসব আইন নির্দিষ্ট করে বোলিংয়ের বৈধতা প্রতিষ্ঠা করে।

বোলিংয়ের ক্ষতিকর প্রভাব এবং প্রতিকার

বোলিংয়ের সময় বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বোলারদের কনুই, হাঁটু, এবং পিঠের সমস্যা দেখা যায়। দীর্ঘ সময় বোলিং করলে মারাত্মক আঘাতજનক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে। এই ধরনের সমস্যার প্রতিকার হিসেবে উষ্ণ আপ এবং স্ট্রেচিং ব্যায়াম দরকার। সঠিক টেকনিক এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রাথমিক চিকিৎসা এবং বিরতি নেওয়া অপরিহার্য।

What are the basic bowling rules in cricket?

ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী হলো বোলারদের জন্য নির্দিষ্ট কিছু আইন। বোলারদের বল ছোড়ার সময় পা ক্রমাগত ব্যাটিং স্টাম্পের পিছনে থাকতে হবে। পতনের উচ্চতা সঠিকভাবে রাখতে হবে। একটি ইনিংসে প্রতি বোলার সর্বাধিক ৬টি বল করতে পারে। এছাড়া, যদি বোলার নিউট্রাল যায়, তবে তাকে নতুন করে বোলিং করতে হবে। এই নিয়মগুলো আইসিসি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

How is a bowler dismissed in cricket?

ক্রিকেটে বোলারকে আউট হতে গেলে ব্যাটসম্যানকে বিভিন্ন উপায়ে আউট হতে হয়। কিছু সাধারণ উপায় হলো এলবিডব্লিউ, ক্যাচ আউট, স্ট্যাম্পিং। এলবিডব্লিউ ক্ষেত্রে বল স্টাম্পকে স্পর্শ করার আগে ব্যাটসম্যানের পায়ে লাগে। সঠিকভাবে চলমান নিয়মগুলো অনুসরণ করলে বোলারের আউট করার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

Where does the bowler deliver the ball from?

ক্রিকেটে বোলার বল ছোড়ার জন্য পিচের এক প্রান্ত থেকে নির্দিষ্ট একটি জায়গা থেকে ডেলিভারি করে। বোলারকে ক্রমাগত একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলকে লক্ষ্য করে বল করা উচিত। এই অঞ্চল সাধারণত ২২ গজ পিচের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তের দিকে অবস্থান করে।

When can a bowler be called for a no-ball?

ক্রিকেটে বোলারকে নো-বল বলা হয় যখন বোলার বল ছোড়ার সময় তার পায়ের পাতা ফ্লাইট লাইনের বাইরে থাকে অথবা যখন তার মনোনীত উচ্চতা অতিক্রম করে। উল্লিখিত শর্তগুলো পূরণের ফলে প্রশাসক নো-বল ঘোষণা করতে বাধ্য হন। নো-বল ব্যাটসম্যানকে ফ্রি হিট দেওয়ার সুযোগ দেয়।

Who regulates the bowling rules in cricket?

ক্রিকেটের বোলিং নিয়মাবলী আইসিসি (অন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। আইসিসি বিশ্বের সকল ক্রিকেট ম্যাচের মাঠ পরিচালনা, নীতি প্রণয়ন এবং নিয়মাবলী নির্ধারণ করে। তাদের পরামর্শ এবং নির্দেশাবলীর মাধ্যমে বোলিংয়ের নিয়মাবলী সম্পূর্ণরূপে প্রণীত হয়েছে।

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *